
নতুন মোড় নিলো আইএস বধূ হিসেবে পরিচিত শামিমা বেগমের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ফিরে পাবার মামলা। সোমবার, তার আইনজীবী দাবি করেন, মানব পাচার এবং যৌন নিপীড়ণের শিকার শামিমা।ব্রিটেনের বিশেষ অভিবাসন আপিল কমিশনে আইনজীবীরা ঐ যুক্তি তুলে ধরেন। বলেন- শামিমা নিজেই মানব পাচারের শিকার; তাই তার নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ হতে পারে না। ২০১৯ সালে, ব্রিটেনের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বাতিল করেছিলেন শামিমার নাগরিকত্ব। আইনজীবীরা আদালতে যুক্তি দেন, শামীমা পাচারের শিকার হয়েছিলেন কিনা- সেটি বিবেচনায় নেয়া হয়নি। ফলে, তার নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত বেআইনি।আইনজীবীদের দাবি- যৌনদাসী হিসেবে তাকে পাচার করা হয়েছে- এমন অকাট্য প্রমাণ রয়েছে। ২০১৫ সালে, লন্ডন থেকে আরো দুই কিশোরীর সাথে সিরিয়ায় পালান শামিমা বেগম। যোগ দেন আইএসে। তখন তার বয়স ছিলো মাত্র ১৫ বছর। বর্তমানে ২৩ বছরের শামিমা সিরিয়ার শরণার্থী শিবিরে রয়েছেন।